১২ জুলাই, ২০২৫ | ২৮ আষাঢ়, ১৪৩২ | ১৬ মহর্‌রম, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা   ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা

উখিয়ায় লকডাউনেও জমজমাট গরুর বাজার

শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া

করোনার সংক্রমণরোধে চলমান কঠোর লকডাউনের বিধিনিষেধ মেনে জমজমাট গরুর বাজার বসেছে। ।

শনিবার (১০ জুলাই) দিনব্যাপী চলা উপজেলার অন্যতম বৃহৎ এ হাটে মানুষের কিছুটা ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানলেও কিছু মানুষ মানছে না কোনো প্রকার স্বাস্থ্যবিধি। ফলে করোনার সংক্রমণ আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাজার হাজারেরও বেশি গরু-ছাগল উঠেছে হাটে। এখানে গরু-ছাগল এর ক্রেতা-বিক্রেতার অবস্থান ছিল। অধিকাংশ মানুষের মুখে থাকলেও কিছু মানুষের মাক্স ছিল না ।

সিকদার বিল গ্রামের খামারি সুলতানুল আলম বলেন, ‘আমি তিনটি মাঝারি গরু ও একটি বড় গরু হাটে নিয়ে আসছি। ছোট গরুগুলো বিক্রি হয়ে গেলেও বড় গরু বিক্রি হচ্ছে না। জেলার বাইরে থেকে পাইকার না আসায় বড় গরু বিক্রি হচ্ছে না।’

ক্লাসি পাড়া গ্রামের ক্রেতা মোমিনুল হক বলেন, ‘আমাদের এ এলাকায় ছোট গরু বেশি বিক্রি হয়। দাম তুলনামূলক কম। প্রতিটি গরু বিক্রি হচ্ছে, ৩০-৪০ হাজার টাকায়।’

খামারি আহমেদ হোসেন বলেন, ‘২ লাখ টাকা ধার-দেনা করে বড় চারটি গরু লালন-পালন করে হাটে তুলছি। কেউ কেনার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছে না। পাইকার না আসলে গরু বিক্রি হবে না।’

লম্বাশিয়া গ্রামের খামারি রফিক হোসেন বলেন, ‘দাম ভালো পাওয়ার আশায় হাটে দু’টি মহিষ নিয়ে এসেছি। বাড়িতে প্রতিটির দাম বলেছিল ৭০ হাজার টাকা করে। হাটে আনার পর ৫৫ হাজার টাকার বেশি কেউ বলেনি। অন্য জেলা থেকে ব্যাপারী না আসায় গরুর দাম কমে গেছে।’

বিষয়টি নিয়ে উখিয়া দারোগা বাজার গরু হাটের ইজাদার আব্দুর রহিম জানান, আমরা প্রতি সাপ্তাহের মতো গরুর হাট বসিয়েছি। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাজার পরিচালনা এবং বাজারে প্রবেশ পথে হাত ধোয়ার বালতি স্থাপন করা হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।