১৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৮ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”

উখিয়ায় পুলিশ-বিজিবি-বনকর্মীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাইকাঠ উদ্ধার

Ukhiya Pic-09-03-2015
সংশোধিত বন আইন ১৯২৭ অনুযায়ী করাতকল উদ্ধার অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ-বিজিবি ও বনকর্মী গতকাল সোমবার সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৩ টা পর্যন্ত ৬টি করাতকল ও একটি ইট ভাটায় যৌথ অভিযান চালিয়ে ৮০ ঘনফুট ৭২ টুকরা চোরাইকাঠসহ করাতকলের বিপুল পরিমাণ যন্ত্রাংশ উদ্ধার করেছে। উদ্ধার অভিযান শেষে বিকেল ৩ টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে কক্সবাজার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, করাতকল স্থাপন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে কতিপয় শর্তাদির মধ্যে সংরক্ষিত ও রক্ষিত বনসীমানা নূন্যতম ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপন করা যাবে না। এছাড়াও বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্থলসীমানার ৫ কিলোমিটারের মধ্যে এবং পৌর এলাকা ব্যতিত জনবসতি পূর্ণ যেমন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, উদ্যান, বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ২০০ মিটারের ভিতরে করাতকল স্থাপন না করার জন্য বিধি নিষেধ রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিবেচনা করলে দেখা যায় উখিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ১৯টি করাতকলের মধ্যে একটিও বৈধ বলে বিবেচ্য নয়। অভিযানে জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াও উখিয়ার সহকারি বন সংরক্ষক রেজাউল করিম, উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ ইব্রাহিম হোসাইন, উখিয়া থানার উপ-পরিদর্শক গোবিন্দ দাশ, সদর বিট কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক, থাইংখালী বিট কর্মকর্তা আব্দুল মন্নান, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস সহকারী আব্দুচ সালাম উপস্থিত ছিলেন। রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ ইব্রাহিম হোসাইন জানান, রুমখাঁপালং ১টি, কোটবাজার ৩টি, হলদিয়াপালং ১টি ও পাতাবাড়ী ১টি সহ ৬টি অবৈধ করাতকল মালিকের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।