২ অক্টোবর, ২০২৫ | ১৭ আশ্বিন, ১৪৩২ | ৯ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন

ঈদে কক্সবাজারে ছিনতাই-চাঁদাবাজি বেড়েছে


কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়ার ঈদ বাজারে চুরি-ছিনতাইয়ের পাশাপাশি বেড়েছে চাঁদাবাজি। চকরিয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় আমের আড়ত থেকে ৫ লাখ টাকা, নিউ মার্কেটের গলি থেকে তিনটি ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনতাই হয়েছে। ওসান সিটি মার্কেটের সামনে থেকে মোটরসাইকেল চুরির সময় জনতা দুই চোরকে পুলিশে সোপর্দ করেছে। অপরদিকে পেকুয়া বাজারের প্রতিটি দোকানে চাঁদাবাজির চেষ্টা করলে বাঁধা দেয় উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
জানা গেছে, শুক্রবার ইফতারের সময় বাসটার্মিনালস্থ আমিন সওদাগরের আমের আড়তে সওদাগর ও কর্মচারীরা ইফতার বানানো নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এসময় ১৩-১৪ জন যুবক আকস্মিক হানা দিয়ে ৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমিন সওদাগর বলেন, তিনটি গাড়ির আম বিক্রয় করে ওই টাকা ক্যাশে রাখা হয়েছিল।
রাতে নিউমার্কেটের গলিতে হেঁটে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে যাওয়ার সময় তিন মহিলার কাছ থেকে তিনটি ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনতাই হয়। এছাড়া রাত ৯টার দিকে ওসান সিটি মার্কেটের সামনে রাখা দুটি মোটরসাইকেল চুরির চেষ্টা করলে জনতা ধাওয়া করে দুই চোরকে পাকড়াও করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। মোটরসাইকেল চুরির চেষ্টা ও টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় মামলা হচ্ছে।
এদিকে পেকুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কফিল উদ্দিন বাহাদুর বলেন, ঈদ ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে চাঁদাবাজরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পেকুয়া বাজারের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাদাবি ও আদায় করছে। এ খবর পেয়ে সরকারের ভাবমুর্তি রক্ষা করার লক্ষ্যে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সভাপতি কফিল প্রতিটি দোকানে গিয়ে কাউকেই চাঁদা দিতে বারণ করেন। প্রয়োজনে তাকে ও থানায় ফোন করে জানাতে বলেন।
তিনি আরো বলেন, ছাত্রলীগ ঈদ পর্যন্ত বাজার পাহারা দেবে। কোনো চাঁদাবাজকে পেলেই ধরে প্রশাসনের কাছে তুলে দেয়া হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।