১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

আধুনগরের ৩হাজার পরিবার পেল আলহাজ্ব আব্দুল বারি আয়েশা ট্রাস্টের উপহার

রায়হান সিকদার,লোহাগাড়াঃ

করোনা পরিস্হিতিতে লোহাগাড়ায় চলছে লকডাউন।এলাকার মানুষ সরকারী নির্দেশনা মেনে ঘরবন্দি রয়েছে। এমন দুর্যোগ সংকটময় মুহুূর্তে লোহাগাড়া উপজেলার আধুনগর ইউনিয়নের অসহায়, কর্মহীন ও খেটে -খাওয়া প্রায় ৩ হাজার পরিবারের মাঝে ‘মানবিক উপহার’ পৌছিয়েছেন আলহাজ্ব আব্দুল বারি-আয়েশা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম রিয়াজউদ্দিন বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ, আধুনগর ইউপির সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ হারুনুর রশিদ ।

গত ২৮ এপ্রিল থেকে শুরু করে ৩ মে পর্যন্ত চলে এই মানবিক উপহার বিতরণ কার্যত্রম চলে।আধুনগর ইউনিয়নের ৯ ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার দরিদ্র, অসহায় ও মধ্যবিত্ত মানুষের তালিকা তৈরী করে তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে খাবার সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন সমাজসেবক ও দানবীর আলহাজ্ব হারুনুর রশিদ।

আধুনগরের কৃতি সন্তান, সমাজসেবক ও দানবীর আলহাজ্ব হারুনুর রশিদ জানান, করোনা পরিস্থিতিতে আমার আধুনগর ইউনিয়নের অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে। অনেক পরিবারে খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে।
মানবিক দায়বদ্ধতা থেকে আমার বাবা মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত আলহাজ্ব আব্দুল বারি-আয়েশা ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ত্রাণ সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ করি।
এ বিষয়ে গত ২৭ এপ্রিল লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত আবেদনের মাধ্যমে প্রায় ৩ হাজার পরিবারে খাদ্য বিতরণের অনুমতি চাইলে ইউএনও স্যারের অনুমতিক্রমে ২৮তারিখ থেকে বিভিন্ন পরিবারের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিতরণ শুরু করে গতকালকেই শেষ করেছি।

তিনি আরো বলেন, এই করোনা পরিস্থিতিতে মধ্যবিত্ত, নিম্মবিত্ত একাকার হয়ে গেছে। সবার ঘরেই খাদ্যসামগ্রী প্রয়োজন। এজন্য বরাবরের মতো এলাকার কর্মহীন মানুষের পাশে থাকার প্রয়াস চালিয়েছি। অতীতের ন্যায় আধুনগর ইউনিয়নবাসীর সুখেদুঃখে পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব ইনশাআল্লাহ। তিনি বলেন, কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়ানো এখন সবার নৈতিক দায়িত্ব। সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ আরো জোরদার করা প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। জনপ্রতিনিধি ছাড়াও এলাকার বিত্তশালীরা নিজনিজ এলাকায় অসহায় ও খেটে খাওয়া মানুষের পাশে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।