৮ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৩ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৬ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

অর্থপাচার রোধে জমির সর্বনিম্ন নির্ধারিত মূল্য উঠে যাচ্ছে

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, জমি কেনাবেচায় প্রকৃত বাজারমূল্য প্রতিফলিত না হওয়ায় রেজিস্ট্রেশনের সময় জমির মূল্যের বড় একটি অংশ গোপন করে সংশ্লিষ্টরা কালো টাকার মালিক হচ্ছেন। জমি কেনাবেচায় অপ্রদর্শিত অর্থই কালো টাকার অন্যতম উৎস। পরবর্তিতে এ কালো টাকায় তারা বিদেশে পাচার করে। পাচার বন্ধে জমির সর্বনিম্ন নির্ধারিত মূল্য পদ্ধতি তুলে দেওয়া হবে আগামী বাজেটে।

শনিবার সচিবালয়ে ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সঙ্গে প্রাথমিক বাজেট আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।

জানা গেছে, রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানে প্রধান সড়কের পাশের এক কাঠা জমি কমবেশি পাঁচ কোটি টাকায় বেচাকেনা হয়। সেটি রেজিস্ট্রেশনের সময় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা রাজউক নির্ধারিত প্রতি কাঠার মূল্য সর্বনিম্ন ৫০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়। এভাবে সরকারকে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কালো টাকার মালিক হচ্ছেন বিক্রেতারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।