
যে সময় মালয়েশিয়ায় লাখো অবৈধ বাংলাদেশী শ্রমিক অনিশ্চিয়তা ও আতংকে দিন কাটাচ্ছে ঠিক সে সময় একটি সংবাদ দিলেন উপ-প্রধানমন্ত্রী জাহিদ হামিদী। এ সংবাদটি সকল অবৈধ বাংলাদেশীদের জন্য আশীর্বাদ বয়ে আনবে। কিন্তু অবৈধ শ্রমিক গ্রেফতারে সরকারের ভূমিকা এখন কি হবে তা নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি। তবু ধারনা করা যায় অপারেশন স্থগিত বা শিথীল করা হতে পারে।
মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অধীনে যেসব অবৈধ বিদেশী শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছে তাদের জন্য সরকার অস্থায়ী কর্মভিসা ইস্যু করতে সম্মতি দিয়েছে। এর ফলে কোনো প্রতিষ্ঠানে এমন বিদেশী শ্রমিক নিয়োজিত থাকলে ওই প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট শ্রমিককে অব্যাহতভাবে কাজে রাখতে পারবেন। সরকারের পক্ষ থেকে এমন নিশ্চয়তা মিলেছে।
এর ফলে প্রতিষ্ঠান বা কারখানার কর্মকান্ড বা উৎপাদন অব্যাহত থাকবে। কর্তৃপক্ষ এদেশে অবস্থানরত বিদেশীদের বিষয়ে নজরদারি করতে পারবে। গতকাল মালয়েশিয়ার অনলাইন স্টার পত্রিকা এ খবর দিয়েছে।
এতে বলা হয়, সরকারের এমন সিদ্ধান্তের ঘোষণা দিয়েছেন ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ড. আহমেদ জাহিদ হামিদি। তিনি বলেছেন, এসব শ্রমিকের জন্য পাস ইস্যু করবে ইমিগ্রেশন বিভাগ। তবে বিদেশী শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগকারীকে স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী ‘লেভি’ বা কর দিতে হবে।
ড. হামিদি বলেন, আইনগত প্রক্রিয়া যখন এটর্নি জেনারেলের চেম্বার থেকে সম্পন্ন হবে তখন অবৈধ শ্রমিকদের জন্য অস্থায়ী কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবে কোম্পানিগুলো। বিদেশী শ্রমিক ও অবৈধ অভিবাসী বিষয়ক মন্ত্রীপরিষদের এক বৈঠকে সভাপতিত্ব করার পরে তিনি এমন ঘোষণা দিয়েছেন।
ওই কমিটিতে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক সঙ্কট সমাধানে চারটি খাতে বিদেশী শ্রমিকদের কাজ করতে দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এ খাতগুলো হলো পোলট্রি ফার্ম,খনিতে কাজ ও কোয়ারিং, কার্গো খাত এবং পর্যটন।
২০২১ ফেব্রুয়ারি ০৮ ০৮:৩১:১১
২০২০ জুলাই ২৮ ০৬:০২:৪৫
২০২০ জুন ২৭ ১১:১৮:৫৪
২০২০ জুন ২২ ১২:৫৩:২৯
২০২০ মে ২৯ ০৫:৫৩:৩৫
২০২০ মে ০৯ ০১:০৫:২৩
২০২০ মে ০৭ ০৫:০৩:৩০
২০২০ মে ০৫ ১১:৫৩:৩৯
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।