৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২০ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১১ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

অপরাধের কুতুব সোলেমানকে থামাতে ডিসির হস্তক্ষেপ কামনা

বিশেষ প্রতিবেদকঃ কক্সবাজারের মহেশখালীর কুতুবজোমের নয়া কুতুব সোলেমান। লবন ও চিংড়ি চাষ, উন্নয়ন কাজ সব কিছুতেই ভাগ দিতে হবে তাকে। না হলে খুন খারাবি নিশ্চিত। ইতিমধ্যে হত্যা মামলার ১নং আসামী হয়ে খ্যাতি পেয়েছেন। এছাড়াও রয়েছে চুরি ডাকাতি, ইয়াবা পাচার, অস্ত্রপাচার, মানবপাচারের মতো জঘন্য অপকর্মের অভিযোগ। বিভিন্ন অপকর্মের হুতা এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবীতে রোববার জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন করেছেন এক ভূক্তভোগী।
জেলা প্রশাসক বিষয়টি আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন। একই আবেদনের অনুলিপি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি, দুর্নীতিদমন কমিশনসহ দেশের বিভিন্ন সরকারী দাুিয়ত্বশীল প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কাছেও পাঠনো হয়েছে।
আবেদনে ভূক্তভোগ কুতুবজোম ৭নং ওয়ার্ডের মরহুম হাজী জালাল আহম্মদের ছেলে মোহাম্মদ সাহেদুল ইসলাম দাবী করেন, কুতুবজোম নয়াপড়া ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সোলেমান একজন পেশাদার অপরাধী। চুরি ডাকাতিসহ সামাজিক নানা অপরাধের সাথে জড়িত ওই ব্যক্তি। এমনকি ইয়াবা পাচার, অস্ত্রপাচার, মানবপাচারের মতো জঘন্য অপকর্মের সাথে জড়িত বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আবেদনে দাবী করা হয়, দখলবাজ এই লোক আবেদনকারীর ৭নং ওয়ার্ডের দক্ষিনে বেড়ীবাধের ভিতরে বন্দোবস্তি রায়তি পাট্টামূলে ১৯৮০ সাল ভোগদখলীয় জমিতে লোলুপদৃষ্টি পড়ে অভিযুক্ত সোলাইমানের। সম্প্রতি ওই জমিতে হানাদিয়ে ৩ লাখ টাকা চাদা দাবী করেন। অন্যথায় লবনচাষীদের মাঠ ছাড়তে বলেন সোলেমান ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা। এমন পরিস্থিতিতে সন্ত্রাসীদের কবল থেকে লবন ও চিংড়ি জমি উদ্ধারে হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আবেদনে সোলেমানের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা ও একটি মানবপাচার মামলার কপিও সংযুক্তি করে দেয়া হয়। সেখানে দেখা যায়, সোলেমান মহেশখালী থানার হত্যা মামলা জিআার ৮ ও অপর একটি মানবপাচার মামলার আসামী।
অভিযোগের বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তার বিরুদ্ধে উত্তাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেন অভিযুক্ত সোলেমান।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।