২৬ অক্টোবর, ২০২৫ | ১০ কার্তিক, ১৪৩২ | ৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

সেভ দ্য চিলড্রেনের বার্তা

৫ লাখ রোহিঙ্গা শিশুকে নিরাপদ স্থানে নেওয়ার দাবি

কক্সবাজারসময় ডেস্কঃ সপ্তাহ ধরে ভারী বর্ষণে সৃষ্ট ভূমি ও পাহাড়ধসে কক্সবাজারের উখিয়া এবং টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবিরে থাকা পাঁচ লাখের বেশি শিশুর স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কা করছে সেভ দ্য চিলড্রেন। বৃহস্পতিবার এক ইমেইল বার্তায় সংস্থাটি এ আশঙ্কা থেকে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।

সেভ দ্য চিলড্রেন বলছে, আগামী দিনে আবহাওয়া আরও খারাপ হলে রোহিঙ্গা শিবির ও স্থানীয়দের মধ্যে মানবিক সংকট দেখা দেবে। তখন হতাহত, বাস্তুচ্যুতি ছাড়াও পানিবাহিত রোগের ঝুঁকি বাড়বে।

সেভ দ্য চিলড্রেনের বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. ইশতিয়াক মান্নান জানান, বৃষ্টির কারণে পাহাড়ের মাটি নরম হয়ে গেছে। এরই মধ্যে পাহাড়ধসে বাংলাদেশি তিন শিশু নিহত হয়েছে। বৃষ্টি বাড়লে এবং আকস্মিক বন্যা হলে রোহিঙ্গা শিবিরের শিশুরা আরও অনিরাপদ হয়ে পড়বে।

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা রেসপন্সের সেভ দ্য চিলড্রেনের টিম লিডার ডেভিড স্কিনার জানান, ভারী বর্ষণে এরই মধ্যে দুই শতাধিক শিক্ষা, শিশুবান্ধব ও সেবাকেন্দ্র আংশিক অথবা পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের কর্মীরা সতর্ক রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো দ্রুত মেরামতের পাশাপাশি জরুরি সেবা অব্যাহত রেখেছে।
২০১৭ সালের আগস্টের পর থেকে এখন পর্যন্ত সেভ দ্য চিলড্রেন চার লাখের বেশি শিশুসহ ৭ লাখ ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কাছে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে। সংস্থাটির দুই সহস্রাধিক কর্মী শিশু সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পানি ও স্যানিটেশন পরিষেবার পাশাপাশি খাদ্যসামগ্রী দিয়ে আসছে। আর ২ লাখ ৫৩ হাজার শিশুসহ রোহিঙ্গাদের মধ্যে চাল, ডাল, তেলসহ নানা নিত্যসামগ্রী সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।