১২ জুলাই, ২০২৫ | ২৮ আষাঢ়, ১৪৩২ | ১৬ মহর্‌রম, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা   ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা

সাড়ে চার লক্ষ ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় ৩ রোহিঙ্গার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিনিধি:
কক্সবাজারে সাড়ে চার লক্ষ ইয়াবা এবং ৯ লক্ষ ৫১ হাজার কিয়াত মিয়ানমারের মুদ্রা উদ্ধারের মামলায় তিন রোহিঙ্গাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
সেই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
দণ্ডিত আসামিরা হলেন, মিয়ানমারের আরাকান জেলার আইকাফ থানার অনডাং এলাকার মৌং সাদুর পুত্র এ খং সা, স্যাং টোয়েং এর পুত্র মৌং চোং অং এবং আরাকানের সাই আইকান পেলিসং এলাকার মোঃ ইদ্রিস এর পুত্র মোঃ ইসহাক।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) জিআর মামলা নং-১০০৭/২০২০ শুনানি শেষে কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এ রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণাকালে দণ্ডিতরা আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্র পক্ষে পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ ও এপিপি দীলিপ কুমার ধর মামলাটি পরিচালনা করেন। আসামীদের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স আইনজীবী হিসাবে ছিলেন সিরাজুল ইসলাম (৪)।
২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর সেন্টমার্টিন ছেঁড়াদ্বীপ থেকে ইযাবা ও মিয়ানমারের মুদ্রাসহ ৩ জনকে আটক করে কোস্ট গার্ড।
এ বিষয়ে ৮ ডিসেম্বর তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন কোস্ট গার্ড টেকনাফ স্টেশনের পেটি অফিসার মোঃ আরশাদুল ইসলাম। যার থানা মামলা নং -১৭। জিআর মামলা নং-১০০৭/২০২০।
পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ জানিয়েছেন, দণ্ডিত আসামিদের নিকট থেকে জব্দকৃত ৯ লক্ষ ৫১ হাজার কিয়াত মিয়ানমারের মুদ্রা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করেছেন আদালত। তাদের সাজার মেয়াদ শেষ হলে আইনানুগ ব্যবস্থায় তাদেরকে মিয়ানমারে পুশব্যাক করার জন্য কক্সবাজারের জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।