২২ মার্চ, ২০২৩ | ৮ চৈত্র, ১৪২৯ | ২৯ শাবান, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  যাত্রীবেশে ইয়াবা পাচারকালে রামু ক্রসিং হাইওয়ে থানায় আটক ১   ●  উখিয়ায় অভিযোগকারীদের উল্টো চিঠি ইস্যু করে অভিযুক্ত শিক্ষা অফিসার!   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  বৈরী আবহাওয়া : সেন্টমার্টিনগামি জাহাজ চলাচল বন্ধ   ●  চকরিয়ার দুটি বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন এমপি জাফর আলম   ●  রামুতে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীর সমাবেশে বক্তারা বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালির আস্থা ও বিশ্বাসের ঠিকানা   ●  চকরিয়া উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত   ●  জন্মদিনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ এমপি জাফরের   ●  কক্সবাজার জেলা কারাগারে দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালন   ●  এমপি জাফরের কাছ থেকে শেখ রাসেল স্কুলের শিক্ষার্থীরা পেল স্মার্ট ব্যাগ ও শিক্ষা উপকরণ

জমি বিরোধের জের

মরিচ্যায় ডাঃ কামরান উদ্দিনের মাথা পাটালেন আপন সহোদর!


বিশেষ প্রতিবেদক:

জমি বিরোধের জের ধরে দিন দুপুরে উখিয়ার মরিচ্যা বাজারের চিকিৎসক ডাঃ কামরান উদ্দিনকে ব্যাপক মারধর করেছে তার আপন দুই সহোদরের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী। ওই সময় কামরান উদ্দিনের ব্যবসা প্রতিষ্টান পালং মেডিসিন সেন্টার ভাংচুর চালায় সহোদররা। শুধু তাই নয়, কামরান উদ্দিনকে পিঠিয়ে মারাত্নক জখম করা হয়। তার মাথায় সাতটি সেলাই করা হয়েছে বলে টিকিৎসক জানিয়েছেন। গতকাল সোমবার বিকেল ৩ টায় মরিচ্যা বাজারের মধ্যম স্টেশনে এই হামলার ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়দের মতে, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের পূর্ব মরিচ্যা এলাকার মৃত মুকবুল সওদাগরের ছেলে জয়নাল আবেদীন, কামরান উদ্দিন ও ইমরান উদ্দিন। তারা তিন ভাইয়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। ইতিমধ্যে কামরান উদ্দিনকে তার সহোদর জয়নাল ও ইমরান নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। এই নিয়ে তার মা ফাতেমা বেগম বাদি হয়ে ছেলে কামরান উদ্দিনের নিরাপত্তা চেয়ে গত ২১ জুলাই উখিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এমনকি হুমকি দেয়ার অডিও রেকর্ডও কামরানের হাতে সংরক্ষিত রয়েছে। এই সব কিছু তোয়াক্কা না করে কামরানের উপর হামলা চালায় তারা।

আহত কামরান উদ্দিন দাবি করেন, তার দুই সহোদরের হামলায় মাথায় মারাত্বক জখম হয়েছে। সাতটি সেলাই দেয়া হয়েছে। এমনকি দিনদুপুরে তার ব্যবসা প্রতিষ্টান ভাংচুর চালিয়েছে তারা। কামরান জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের হম্তাক্ষেপ কামনা করেছেন।

এব্যাপারে হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এম. মনজুর আলম বলেন, তাদের পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে তারা তিন ভাইসহ তাদের পরিবার নিয়ে বেশ কয়েকবার বৈঠক হয়েছে। সর্বশেষ আজকে জায়গা বন্টন করতে গেলে তারা তিন ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সহোদররা কামরানকে আঘাত করে। ঘটনাটি দুঃখজনক।

এইদিকে অভিযুক্ত দুই সহোদরের বক্তব্য নেয়ার জন্য নানা ভাবে চেষ্টা করে তাদের না পাওয়ায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।