২২ মার্চ, ২০২৩ | ৮ চৈত্র, ১৪২৯ | ২৯ শাবান, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  যাত্রীবেশে ইয়াবা পাচারকালে রামু ক্রসিং হাইওয়ে থানায় আটক ১   ●  উখিয়ায় অভিযোগকারীদের উল্টো চিঠি ইস্যু করে অভিযুক্ত শিক্ষা অফিসার!   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  বৈরী আবহাওয়া : সেন্টমার্টিনগামি জাহাজ চলাচল বন্ধ   ●  চকরিয়ার দুটি বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন এমপি জাফর আলম   ●  রামুতে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীর সমাবেশে বক্তারা বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালির আস্থা ও বিশ্বাসের ঠিকানা   ●  চকরিয়া উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত   ●  জন্মদিনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ এমপি জাফরের   ●  কক্সবাজার জেলা কারাগারে দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালন   ●  এমপি জাফরের কাছ থেকে শেখ রাসেল স্কুলের শিক্ষার্থীরা পেল স্মার্ট ব্যাগ ও শিক্ষা উপকরণ

ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কর্মচারী এহছান এখন দুধের গাভী

shomoy

নামঃ মোহাম্মদ এহছান, চাকরি করেন সামান্য বেতনে ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় তার চাকরিস্থল কক্সবাজার ডিসি অফিসের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় হলেও তিনি বর্তমানে জেলা প্রশাসক। কারণ তিনি জেলা প্রশাসক এ.ডি.সি (রাজস্ব), এল, ও সার্ভেয়ার কানুনগোর নাম ব্যবহার করে প্রতিটি ফাইল থেকে লক্ষ লক্ষ টাক্ াহাতিয়ে নিচ্ছে। ইতিপূর্বে তার বিরুদ্ধে একাধিক ভূক্তভোগিরা জেলা প্রশাসক সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার পরেও পাইনি কোন প্রতিকার। কারণ তার রয়েছে কালো টাকার শক্তি। যদি কালো টাকার শক্তি না থাকে তাহলে এ.ডি.সি বরাবরে একটি মামলা শুনানী অবস্থায় আছে। তাহা কোন শুনানী করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করিতেছে না? এতে প্রতীয়মান হয় যে, বর্তমান জেলা প্রশাসক, এ.ডি.সি (রাজস্ব), এল, ও সার্ভেয়ার কানুনগোসহ সবাই এর সাথে আতাত করেন নিজের ব্যাংক ব্যালেন্স বৃদ্দির কাজ আরম্ভ করেছে।
নতুন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী, নতুন এ.ডি.সি আসার পর বিশেষ করে মহেশখালী মাতারবাড়ীর নারী পুরুষ ও ধলঘাটার নারী পুরুল তাহাদের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। কারণ তাহাদের ব্যবহারে সকল লোকজন খুব বেশী খুশি হয়েছিল।
এমনকি অনেক বাড়ীতে খতমে কোরআন পড়িয়ে উনাদের জন্য দোয়া মাহফিল করেছে। কিছুদিন কাজ বন্ধ থাকার পর যখন নতুন করে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ আরম্ভ হয় তখন লোকজন এসে ঐ দুধের গাভী এহছান কে দেখতে পায় তখন লোকজন নিরাশ হয়ে গেছে।
ঐ দুধের গাভী এহছানের ঘনিষ্ট (নাম প্রকাশ না করার শর্তে) কয়েকজন লোক এসে বলে ফেলল নতুন জেলা প্রশাসক মো: আলী ও এ.ডি.সি (রাজস্ব) কে সব ধরণের ব্যবস্থা করে ফেলেছি। আর ভয় নাই। তাহার কথাটা যদি সঠিক না হয তাহলে সে কিভাবে ঐ চেয়ারে এখনো বহাল আছে? এবং কেন তদন্ত পূর্বক মামলা শুনানী করে তার বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ এখনো গ্রহণ করছেন না।
এমতাবস্থায় মহেশখালী মাতারবাড়ীর ও ধলঘাটার লোকজন আপনার দিকে তাকিয়ে আছে। আপনি কি? এই দুর্নীতিবাজ কর্মচারীর বিরুদ্ধে কী ধরণের ব্যবস্থা নিচ্ছেন। না কি ঐ দুধের গাভীকে ঐ চেয়ারে বসিয়ে নিজেরা ব্যাংক ব্যালেন্স বৃদ্ধি করবেন। আপনিই ঠিক করুন আপনি কি করবেন। যদি কোন প্রতিকার না হয় তাহলে আপনি দায়ী থাকবেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।