৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ | ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ৩ জমাদিউস সানি, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  চকরিয়ায় বনের জমিতে বিএনপি নেতাদের পশুর হাট   ●  গলায় ওড়না পেঁচিয়ে উখিয়া ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী’র আত্নহত্যা   ●  যারা ক্লাসে ৭০% উপস্থিত থাকবে না তাদের পরিক্ষায় অংশগ্রহন করতে দেওয়া হবে না- শাহাজাহান চৌধুরী   ●  মহেশখালীতে তুলে নিয়ে সাংবাদিক মাহবু্বের উপর হামলা   ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী

ভবিষ্যতে প্রেস কাউন্সিলের সার্টিফিকেট ছাড়া সাংবাদিকতা করা যাবে না

ভবিষ্যতে প্রেস কাউন্সিলের সার্টিফিকেট ছাড়া সাংবাদিকতা করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো: নিজামুল হক নাসিম। তিনি বলেছেন, সাংবাদিকতা করতে হলে সাংবাদিকদের নূন্যতম গ্রেজুয়েট হতে হবে। তবে যারা দীর্ঘদিন সাংবাদিকতায় আছেন তাদের শিক্ষাগতযোগ্যতা শিতিল করা যেতে পারে।
গতকাল সোমবার (১০ জুন) কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের শহিদ এটিএম জাফর আলম সিএসপি সম্মেলন কক্ষে কক্সবাজার জেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের অংশ গ্রহণে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত “গণমাধ্যমে হলুদ সাংবাদিকতা প্রতিরোধ ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা” শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি উপরোক্ত কথা বলেছেন।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান আরও বলেন, দেশে এখন ভূঁয়া, ভূঁইফোড় সাংবাদিকে ভারপুর হয়ে গেছে। এসবের দৌরাত্ম থেকে রক্ষা পেতে হলে প্রকৃত সাংবাদিকদের এগিয়ে আসতে হবে। না হলে মাছ বিক্রেতা, চা বিক্রেতাও সাংবাদিক হয়ে যাবে। এটা বন্ধ করার উদ্যোগ নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের জন্য ট্রাস্ট গঠন করেছেন। নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়নের কাজও চলছে। তবে এসব সুযোগ সুবিধা পেতে হলে অবশ্যই প্রকৃত সাংবাদিক হতে হবে। সাংবাদিক ছাড়া কোন সুযোগ সুবিধা পাওয়ার সুযোগ নেই।
এ সময় নিবন্ধন বিহীন অনলাইন ও ফেইসবুক ফেইজে যেকোন ধরনের কথা না বলতে সরকারি কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানান প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার বলেন, বন্যার পানির সাথে আর্বজনা ভেসে আসে। আর এ আর্বজনা যদি ছড়িয়ে পড়ে তবে চারদিকে দূর্গন্ধ ছড়ায়। তেমনি সাংবাদিকতায়ও কিছু আর্বজনা আছে। যদি অপসাংবাদিকতা বা হলুদ সাংবাদিকতা রোধ করা না যায় তবে সমাজে নানা অসংগতি দেখা দিবে। তাই এখান থেকে আমাদের উত্তরণ হতে হলে মূল ধারার সাংবাদিকদের এগিয়ে আসতে হবে। বর্তমান সমাজের ভাইরাল হওয়ার যে চিন্তা তা বাদ দিতে হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাহফুজুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিভীষণ কান্তি দাশ, জেলা তথ্য অফিসার মো. আব্দুস ছাত্তার।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।