৫ অক্টোবর, ২০২৪ | ২০ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১ রবিউস সানি, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজারে কিশলয়ে শিক্ষক গ্রুপিংয়ে শ্রেণী কার্যক্রমে স্থবির    ●  সাবেক সাংসদ জাফর ও সালাহ উদ্দিনসহ ৩৫জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৪   ●  ইয়াবা সম্রাট বদির আরেক সহযোগী সি-লাইন বাদশা গ্রেপ্তার   ●  রামুতে বিএনপির নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর মামলায় সৈনিকলীগ নেতা গ্রেফতার   ●  আগামি দিনের রাজনীতি হবে খালেকুজ্জামানের দেখানো পথে   ●  কক্সবাজারে বৃক্ষমেলায় ৩৫ লক্ষ টাকার চারা বিক্রি     ●  কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র এডমিশন ফেয়ার উদ্বোধন   ●  কক্সবাজারে বিডিআর কল্যাণ পরিষদের স্মারক লিপি   ●  উখিয়ায় টমটম মালিক সমিতির নতুন কমিটি: সভাপতি আনোয়ার সিকদার, সাধারণ সম্পাদক টিপু   ●  আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কার পেল সায়মন বিচ রিসোর্ট ও সায়মন হেরিটেজ

বান্দরবানে আ’লীগ নেতা অপহরণ ঘটনায় নাইক্ষ্যংছড়িতে প্রতিবাদ সভা

হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী: বান্দরবান পৌরসভার ৫ নম্বর ওর্য়াডের সাবেক কাউন্সিলর ও পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি চথুইমং মারমা অপহরণ ঘটনায় নাইক্ষ্যংছড়িতে প্রতিবাদ সভা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩মে) দুপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলের কার্যালয়ে ওই প্রতিবাদ সভাটি হয়। এসময় বক্তব্য দেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান, দপ্তর সম্পাদক ও প্রেসক্লাব সভাপতি শামীম ইকবাল চৌধুরী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি আব্দু সাত্তার, উপজেলা কৃষকলীগ সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মামুন শিমুল, উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম প্রমূখ। প্রতিবাদ সভায় তাঁরা অবিলম্বে অপহৃত চথুইমং মারমার মুক্তির দাবি জানিয়েছে।

গত বুধবার রাত পৌনে নয়টার দিকে বান্দরবান সদর উপজেলায় কুহালং ইউনিয়নের উজিমুখ হেডম্যানপাড়ার খামারবাড়ি থেকে চথুইমং মারমাকে অপহরণ করা হয়।

অপহৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা জানান, জেলা শহর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দুরে উজিমুখ হেডম্যানপাড়ায় চথুইমং মারমার খামারবাড়িতে আট-নয়জনের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল হানা দেয়। সন্ত্রাসীরা চথুইমং মারমাকে খামারবাড়ি থেকে টেনেহিঁচড়ে ধরে নিয়ে যায়। এ সময় তাঁর স্ত্রীও খামারে ছিলেন। স্বামীকে নিয়ে যাওয়ার সময় বাধা দিলে তাঁকেও সন্ত্রাসীরা কিলঘুষি ও লাঠি মারে।

চথুইমং মারমার স্ত্রী বলেছেন, সন্ত্রাসীরা খামারবাড়িতে এসে তাঁর স্বামীকে ডাকাডাকি করে। তাঁকে পেয়ে ধরে পাহাড়ের দিকে নিয়ে যায়। সন্ত্রাসীরা চাকমা, মারমা ও বাংলা ভাষায় কথা বলছিল। তবে তিনি তাদের কাউকে চিনতে পারেননি।

এ ঘটনায় বান্দরবানের পুলিশ সুপার জাকির হোসেন মজুমদার বলেছেন, চথুইমং অপহরণের ব্যাপারে জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। সন্ত্রাসীরা যেদিকে চথুইমংকে নিয়ে গেছে, সেদিকে অভিযানের দল অগ্রসর হচ্ছে। তবে অপহরণকারী কারা হতে পারে, তা শনাক্ত করা যায়নি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।