২৯ মার্চ, ২০২৩ | ১৫ চৈত্র, ১৪২৯ | ৬ রমজান, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে উচ্ছেদ অভিযানে অবৈধ পাকা স্থাপনা ধ্বংস করলো বনবিভাগ; ৫০ একর বনভূমি দখলমুক্ত   ●  সাগরে ১০টি বস্তায় মিলল ৭ লাখ ইয়াবা   ●  উখিয়ায় কলেজ ছাত্রকে নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪   ●  মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি কক্সবাজার জেলা কারাগারের বিনম্র শ্রদ্ধা   ●  উখিয়ায় মাটি ভর্তি ডাম্পার আটক   ●  কক্সবাজারে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত   ●  স্বাধীনতা দিবসে মরিচ্যা উচ্চ বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি উন্মোচন   ●  পানেরছড়ায় পাহাড় ও গাছ কাটার হিড়িক, নিরব বন বিভাগ   ●  চকরিয়ায় গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভায় এমপি জাফর আলম   ●  চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আ.লীগের ইফতার মাহফিল-আলোচনা সভায় এমপি জাফর

বনবিভাগের পৃথক অভিযান:৩ শতাধিক পাখি ও ড্রেজার জব্দ

জাহেদ হাসান:

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জ পৃথক অভিযান চালিয়ে ৩ শতাধিক বক পাখি ও অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত ৩টি ড্রেজার মেশিন জব্দ করা হয়েছে। পরে পাচারের উদ্দেশ্যে মজুকৃত ৩ শতাধিক সাদা বক পাখি উদ্ধার করে প্রাকৃতিক পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছে।

রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) উখিয়ার রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলমের নেতৃত্বে পালংখালীর মাসকারিয়া বিল ও মোছারখোলা এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন,থাইংখালী বিট কর্মকর্তা রাকিব হোসাইন রাজু,ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা বজলুর রশিদ, দোছড়ি, মোছারখোলা বিট কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ট এলাকার হেডম‍্যান, ভিলেজার,সিপিজির সদস‍্যগণ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ গাজী শফিউল আলম বলেন,গোপন সূত্রে জানতে পারি একটি পাখি শিকারী সিন্ডিকেট পাখি শিকার করে পাচার করে আসছিল এবং অন্যদিকে একটি বালুখেকো সিন্ডিকেট অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিল,এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিমান চালিয়ে ৩ শতাধিক বক পাখি ও ৩টি ড্রেজার জব্দ করা হয়।তবে অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।এবিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সারওয়ার আলম বলেন, কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের আওতাধীন উখিয়াসহ যেসব এলাকায় যারা পশুপাখি শিকার করে ঐসব পাচারকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।জীববৈচিত্র্য রক্ষার পাশাপাশি সরকারি বনভূমি উদ্ধারে বনবিভাগ তৎপর রয়েছে। সরকারি জমিতে কেউ স্থাপনা নির্মাণ করলে তা উচ্ছেদ করা হবে এবং জবরদখলকারী,বনজ সম্পদ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে বনভূমিসহ সরকারি সম্পদ রক্ষার্থে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। অভিযান চালিয়ে ভূমি জবরদখল এবং পাহাড়খেকোদের আইনের আওতায় আনা হবে। বন অপরাধ দমনে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বানও জানান তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।