৯ জুন, ২০২৩ | ২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ | ১৯ জিলকদ, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী প্রতিবাদ   ●  পৌরবাসির সেবা নিশ্চিত করে একটি স্মার্ট কক্সবাজার শহর উপহার দিতে চাই : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কক্সবাজার জেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা   ●  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ আন্তঃ ইউনিয়ন ফুটবল চ্যাম্পিয়ন ভারুয়াখালী   ●  কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার, জেলা কমিটি বাতিল   ●  রামু সংস্কৃতিকর্মী-ক্রীড়াবিদ পুলক বড়ুয়ার মায়ের পরলোক গমন   ●  আইএমআইএ পরিবর্তন করে রোহিঙ্গাদের মোবাইল বিক্রয়ের সিন্ডিকেটের প্রধান মোর্শেদসহ ৫ জন গ্রেপ্তার   ●  বরইতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলামের জানাজায় এমপি জাফর আলম, শোক প্রকাশ   ●  সাধারণ ভোটারদের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক নৌকা; এ বিশ্বাস রক্ষায় আমি প্রতিক্ষাবদ্ধ : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  কক্সবাজারে পৃথক দূর্ঘটনায় সড়কে প্রাণ গেল চারজনের

বদরখালীতে প্রকাশ্যে চলছে মাদক ব্যবসা, প্রশাসন নিরব

madok
কক্সবাজারের চকরিয়ার উপকূলীয় ইউনিয়ন বদরখালী ইউনিয়নে প্রকাশ্যে চলছে জুয়ার আসর আর মাদকের অবাধ বাণিজ্য। ইউনিয়নে বিভিন্ন স্পটে গড়ে উঠা এসব মাদকের আখড়ায় যাতায়াত করে এলাকার যুব সমাজ বিপদগামী হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন সচেতন মহল।
জানা যায়,চকরিয়া উপজেলার বদরখালী ইউনিয়ন যেন নেশার ইউনিয়ন পরিণত হচ্ছে দিন দিন। হাত বাড়ালে মিলছে গাঁজা, ফেন্সিডিল, হেরোইন, বাংলা মদ, ইয়াবাসহ সকল প্রকারের মাদক আর সাথে চাইলেই পাচ্ছেন নারী। হাতের নাগালে পেয়ে যুব সমাজ ধাবিত হচ্ছে ধবংসের ধারপান্তে। ইতোমধ্যে পুলিশের অভিযানে মদ, গাঁজাসহ কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ীকে কারাগারে প্রেরণ করলে তারা
জামিনে এসে আবার জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়। স্থানিয়রা জানিয়েছেন, ইয়াবা স¤্রাট জিয়াবুল করিম মাধ্যমে ইউনিয়নের মাদকের অবাধ বাণিজ্য ছড়িয়ে পড়েছে। তার আখড়ায় প্রায় প্রতিদিন মাদকসেবী লোকজনের আনা-গোনা বেড়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। তারই স্ত্রী রহিমা বেগম কক্সবাজার সমিতিপাড়া এলাকায় পরিচিত আতিœয় থেকে প্রতিনিয়ত ইয়াবা নিয়ে এসে বদরখালী হয়ে মহেশখালী সহ বিভিন্ন এলাকায় পাচার করছে বলে জানান তার। আর তার মাধ্যমে বদরখালী বাজার এলাকার জালালের স্ত্রী জন্নাত বেগম , মৃত দেলোয়ারের পুত্র কালু ইয়াবা পাচারে সর্বাত্বক সহযোগিতা করছে। তাছড়া একই এলাকার মৃত গুরা মিয়ার প্রত্র কালু ও তার স্ত্রী হাছিনা , বদিয়ার স্ত্রী আলমাছ খাতুন, ও আনুনির বাড়ীতে প্রতিনিয়ত বাংলা মদের আসর বসে বলে জানান প্রদত্যক্ষদর্শীরা। এদিকে জিয়াবুলের স্ত্রী রহিমার নেতৃত্বে তার বাসা ও তার শাশুরবাড়ী রাশেদাবর বাড়ীতে ও নারী দেহ ব্যাবসা জমজমাট রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ও বদরখালী ইউনিয়নে আনুমানিক এক”শতাধিক মাদক সেবন রয়েছে।
এদের মধ্যে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্র বেকার যুবক আরো আছেন ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক কর্মীরা। এদের মধ্যে অধিকাংশ ফেন্সিডিল, গাঁজা হেরোইনও ইয়াবা আসক্ত বেশি বলে জানা গেছে। মাদক ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে অভিযোগের পাহাড় জমলেও অর্দৃশ্য হস্তেক্ষেপে তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় তারা দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এলাকার সচেতন মহল, অভিলম্বে ইয়াবা, জুয়া ,মাদক ও নারী দেহ ব্যবসা বন্ধে এসব এলাকায় অভিযান জোরদার করতে প্রশাসনের তড়িৎ হস্তেক্ষেপ চায়। এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে চকরিয়া থানার ওসি জহিরুল ইসলাম খান আমাদের কক্সবাজারকে জানান, মাদকের ব্যাপারে কোন ছাড় নাই, অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ###

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।