৩০ মার্চ, ২০২৩ | ১৬ চৈত্র, ১৪২৯ | ৭ রমজান, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে উচ্ছেদ অভিযানে অবৈধ পাকা স্থাপনা ধ্বংস করলো বনবিভাগ; ৫০ একর বনভূমি দখলমুক্ত   ●  সাগরে ১০টি বস্তায় মিলল ৭ লাখ ইয়াবা   ●  উখিয়ায় কলেজ ছাত্রকে নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪   ●  মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি কক্সবাজার জেলা কারাগারের বিনম্র শ্রদ্ধা   ●  উখিয়ায় মাটি ভর্তি ডাম্পার আটক   ●  কক্সবাজারে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত   ●  স্বাধীনতা দিবসে মরিচ্যা উচ্চ বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি উন্মোচন   ●  পানেরছড়ায় পাহাড় ও গাছ কাটার হিড়িক, নিরব বন বিভাগ   ●  চকরিয়ায় গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভায় এমপি জাফর আলম   ●  চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আ.লীগের ইফতার মাহফিল-আলোচনা সভায় এমপি জাফর

পুলিশ মাদকের সঙ্গে জড়িত হলে চাকরি হারাতে হবে

s;ljg dghycox_bg_405767723

কোনো পুলিশ সদস্য মাদক ব্যবসা কিংবা পরিবহনের সঙ্গে জড়িত হলে তাকে চাকরি হারানো পাশাপাশি জেল হাজতেও যেতে হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি  শফিকুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (০৯ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫টায় কক্সবাজার পুলিশ লাইন মাঠে ৩০ কোটি টাকার মাদক দ্রব্য ধ্বংস কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা মাদক নিয়ে ধরা পড়লে তদবির হয়, কিন্তু পুলিশের বেলায় তা চলবে না। কোনো পুলিশ সদস্য মাদক ব্যবসা কিংবা পরিবহনের সঙ্গে জড়িত হলে তাকে শাস্তি পেতেই হবে। তাকে চাকরি হারাতে হবে পাশাপাশি জেল হাজতে যেতে হবে।

ডিআইজি আরো বলেন, অনেক পুলিশ সদস্য মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ নিয়মিত মাসোয়ারা নেয় খবর নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অতীতে কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলার কয়েকজন পুলিশের বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, পুলিশ, বিজিবি ও মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষে মাদক রোধ করা সম্ভব নয়।
নিজে, পরিবার ও সমাজ থেকে মাদক রোধ করতে হবে। চাহিদা থাকলে পাচারকারী যেকোন মূল্যেই ইয়াবা আনবে। তাই সচেতনার মধ্যেই মাদকের বিস্তার ধ্বংস করে এদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করতে হবে।

এ সময় ডিআইজি আরো বলেন, বর্তমানে সড়ক পথে মাদক পাচার অনেক কমে এসেছে। পাচারকারীরা কৌশল হিসেবে এখন নৌপথ ব্যবহার করছে। নৌপথে কোস্টগার্ড থাকলেও জনবল পর্যাপ্ত নয়।

গত তিন মাসে বিভিন্ন স্থান থেকে ১০ লাখ ইয়াবা ও ১৭ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া এসব মাদ্রক দ্রব্যের মূল্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা। আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্ধার হওয়া এসব মাদ্রক ধ্বংস করা হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।