২৭ জুলাই, ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২০ মহর্‌রম, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  কলেজছাত্র মুরাদ হত্যা মামলার আসামি রহিম কারাগারে   ●  আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির প্রতিবাদে কক্সবাজার ছাত্রলীগের সমাবেশ   ●  স্বেচ্ছাসেবী কাজে বিশেষ অবদানের জন্য হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান    ●  চতুর্থবারের মতো শ্রেষ্ঠ সার্জেন্ট নির্বাচিত হলেন রোবায়েত   ●  সেন্টমার্টিনে ২ বিজিপি সদস্যসহ ৩৩ রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ২   ●  উখিয়ায় ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি; কাঁচা ঘরবাড়ি, গ্রামীণ সড়ক লন্ডভন্ড   ●  উখিয়ায় কৃষি বিভাগের প্রণোদনা পেলেন ১৮০০ কৃষক /কৃষাণী   ●  আরসার জোন ও কিলিংগ্রুপ কমান্ডার আটক ৩   ●  পটিয়া প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠিত

পল্লীনিবাস যেন হয় শেষ ঠিকানা : বিদিশা

সদ্য প্রয়াত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ব্যাপারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বেশ সরব তার সাবেক স্ত্রী বিদিশা। এরশাদের মৃত্যুর পর থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। নিজের ফেসবুক পেইজে এসব স্ট্যাটাসে তীব্র ক্ষোভ, অভিমান, আবেগ প্রকাশ পেয়েছে।

আজ মঙ্গলবার আবারও প্রয়াত সাবেক স্বামীর দাফন কোথায় হওয়া উচিত তা নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করেছেন। ফেসবুকে সকাল ১১টায় দেওয়া এক স্ট্যাটাসে স্বামীর শেষ ঠিকানা যাতে রংপুর হয় সেই কামনা করেছেন তিনি

তিনি লিখেছেন, ‘দোয়া করি রংপুরের পল্লীনিবাস যেন শেষ ঠিকানা হয়।’

এর আগে গতকাল সোমবার প্রয়াত এরশাদ এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে এক স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি রংপুরের মানুষের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। এছাড়া এরশাদ বেঁচে থাকাকালীন সময়ে পল্লীনিবাসে তার যেন শেষ ঠিকানা হয় সে কথাও জানিয়েছেন বিদিশা। দেশে ফিরে সাবেক স্বামীর মরদেহ শেষবার দেখতে না পাওয়া এবং ছেলে এরিক এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তোলেন তিনি।

এদিকে, আজ সকাল ১০টায় তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর থেকে সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে করে এরশাদের মরদেহ রংপুরে নেওয়া হয়। সেখানে এরশাদের মরদেহে তার ভক্ত-সমর্থক ও নেতাকর্মীরা শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাবেন। রংপুর শহরের ঈদগাহ মাঠে তার চতুর্থ জানাজা বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে।

পরে বিকেলে তার কফিন হেলিকপ্টারযোগে ঢাকায় নিয়ে আসা হবে। আজ বাদ আসর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কবরস্থানের সাবেক এই প্রেসিডেন্টকে সমাহিত করা হবে।

গত রোববার জাপা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।