নিজস্ব প্রতিনিধি:
কক্সবাজারের উত্তর বনবিভাগের বাঘখালী রেঞ্জের ঘিলাতলী এলাকার ঘিলাতলী বিটের ১৩৫ হেক্টর ২০২১-২০২২ সালের সুফলের বাগান পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বনবিভাগের প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসেন চৌধুরী। বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে তিনি পরিদর্শনে যান। এসময় সাথে ছিলেন চট্রগ্রাম অঞ্চলের বন সংরক্ষক বিপুল কৃষ্ণ দাশ, কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন সরকার , সহকারী বন সংরক্ষক ডঃ প্রান্তৗষ চন্দ্র রায়,বাকখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. সরওয়ার জাহান, প্রমুখ।
পরিদর্শন শেষে প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসেন চৌধুরী জানান, প্রাণ প্রকৃতি রক্ষায় বনায়ন । ঠিক তেমনি সুফলের মাধ্যমে এখন স্থানীয়রা সুবিধা পাচ্ছে বিভিন্নভাবে। ঘিলাতলীর ১৩৫ হেক্টর সুফলের বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ অনেকটা বড় ও সবুজ হয়েছে । দেখে ভাল লাগলো । বনবিভাগে সবসময় দেশের কথা চিন্তা করে কাজ করে ।
এখন দেশের জন্য গাছের বা সবুজায়নের দরকার। তাই আমাদের প্রত্যেকের দরকার এই বাগান রক্ষা করে সুন্দর একটি দেশ বির্নিমাণে সহায়তা করা।
চট্রগ্রাম অঞ্চলের বন সংরক্ষক বিপুল কৃষ্ণ দাশ জানান, ঘিলাতলী বিটের টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের ১৩৫ হেক্টর বনায়ন দেখে মুগ্ধ হয়েছি। এখানকার মানুষগুরো আন্তরিক । তাদের সহযোগিতায় আমাদের এই বনায়ন রক্ষা হবে বলে আশা করছি।কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো.আনোয়ার হোসেন সরকার জানান, আজকে প্রধান বন সংরক্ষক সুফলের বাগান দেখে অত্যান্ত খুশি হয়েছে । আশা করছি আমরা সব বাগান এইভাবে করতে পারবো।
বাকখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো.সরওয়ার জাহান জানান, বাকখালী রেঞ্জ থেকে ঘিলাতলী বিটে বিভিন্ন প্রজাতির চারা রোপন করে সুফল প্রকল্পের বাগান করা হয়েছে । আজকে প্রধান বন সংরক্ষক পরিদর্শন করে গেছেন । আশা করছি বাগানগুরো দেখে ভাল লেগেছে। উল্লেখ্য বাকখালী রেঞ্জে ঘিলাতলী বিটে ৪শত হেক্টর বিভিন্ন প্রজাতির চারা রোপন করে বনায়ন করা হয়।
বাকখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো.সরওয়ার জাহান জানান, বাকখালী রেঞ্জ থেকে ঘিলাতলী বিটে বিভিন্ন প্রজাতির চারা রোপন করে সুফল প্রকল্পের বাগান করা হয়েছে । আজকে প্রধান বন সংরক্ষক পরিদর্শন করে গেছেন । আশা করছি বাগানগুরো দেখে ভাল লেগেছে। উল্লেখ্য বাকখালী রেঞ্জে ঘিলাতলী বিটে ৪শত হেক্টর বিভিন্ন প্রজাতির চারা রোপন করে বনায়ন করা হয়।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।