২৮ মার্চ, ২০২৩ | ১৪ চৈত্র, ১৪২৯ | ৫ রমজান, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  সাগরে ১০টি বস্তায় মিলল ৭ লাখ ইয়াবা   ●  উখিয়ায় কলেজ ছাত্রকে নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪   ●  মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি কক্সবাজার জেলা কারাগারের বিনম্র শ্রদ্ধা   ●  উখিয়ায় মাটি ভর্তি ডাম্পার আটক   ●  কক্সবাজারে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত   ●  স্বাধীনতা দিবসে মরিচ্যা উচ্চ বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি উন্মোচন   ●  পানেরছড়ায় পাহাড় ও গাছ কাটার হিড়িক, নিরব বন বিভাগ   ●  চকরিয়ায় গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভায় এমপি জাফর আলম   ●  চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আ.লীগের ইফতার মাহফিল-আলোচনা সভায় এমপি জাফর   ●  খুটাখালী ইউনিয়ন আ.লীগের ইফতার মাহফিল, আলোচনা সভায় এমপি জাফর

কারাফটকে সংবর্ধিত

দু’মাস কারাবাসের পর ফের জনতার কাতারে সমাজ সেবক মোহাম্মদুল করিম

বিশেষ প্রতিবেদক:
মোরশেদ হত্যা মামলায় দীর্ঘ ২ মাস ৮ দিন কারাবাসের পর আবারো জনতার কাতারে বিশিষ্ট সমাজসেবক,দানবীর,  পিএমখালীর জনপ্রিয় নেতা  বাংলাবাজার হযরত আয়েশা সিদ্দিকা( রাঃ) বালিকা আলিম মাদ্রাসার সভাপতি মোহাম্মদুল করিম।গতকাল মঙ্গলবার সকালে কক্সবাজার  জেলা কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। মুক্তির পর কারাফটকে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, কক্সবাজার শহরের স্বনামধন্য স্কুল আবুজর আল-গিফারী একাডেমী স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ইউনুস আলম, কক্সবাজার  সরকারি মহিলা কলেজের হিসাব রক্ষক মনির হোসেন, আয়েশা সিদ্দিকা রাঃ বালিকা মাদরাসা পরিচালনা কমিটির  সদস্য মোবাশ্বের কোম্পানি, খরুলিয়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মুজিব সওদাগর,  মধ্যম বাহার ছড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী  তোফায়েল আহমেদ, আলমগীর কবির রিপন, তানভীর আহমেদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দিদারুল আলম, হুমায়ুন আহমেদ, শাহাবুদ্দিন প্রমুখ।
এছাড়া তিনি মুক্তির পর তার নিজ এলাকা পিএমখালীর গোলার পাড়ায় পৌঁছলে এলাকার শত-শত নারী পুরুষ তাকে এক নজর দেখার জন্য জড়ো হন। অনেকেই ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
কারা মুক্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় মোহাম্মদুল করিম জানান, মোরশেদ হত্যার ঘটনার দিন  তিনি পিএমখালীর ঘর থেকে দুপুর ১২টায় বের হয়ে কক্সবাজার যান। পৌরসভা মসজিদে জোহরের নামাজ আদায় করেন৷ সেখান থেকে অফিসে সময় কাটিয়ে খুরুস্কুল রাস্তার মাথায় ‘তানজিমুল উম্মাহ মাদ্রাসায়’ ছেলেদের দেখতে এবং তাদের বেতন দিতে যান। সেখানে আছরের নামাজ আদায় করেন৷ মাগরিব ও তারাবির নামাজ আদায় করেন ঐতিহ্যবাহি বদরমোকাম জামে মসজিদে। রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে তারাবির নামাজ শেষ হয়। রাত সাড়ে ১১টায় তিনি কক্সবাজার ত্যাগ করেন পিএমখালী যান।
তিনি আরও বলেন, মোরশেদ হত্যাকান্ডের সময় আগে বা পরে আমি  তানজিমুল উম্মাহ মাদ্রাসায় ছিলাম। ছেলেদের দেখতে এবং তাদের বেতন দিতে সেদিন সেখানে গিয়েছিলাম। যার ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষণ আছে। যা দেখলে স্পষ্ট হওয়া যাবে যে, আমি কোনভাবে মোরশেদের নারকীয় হত্যায় জড়িত ছিলাম না। অহেতুক একটি মামলাবাজ চক্র ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা’ করছেন!
আমিসহ নিরহ ব্যক্তিদেরকে উক্ত মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদান করে নারকীয় হত্যাকান্ডে জড়িত সকলের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।