২৭ জুলাই, ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২০ মহর্‌রম, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  কলেজছাত্র মুরাদ হত্যা মামলার আসামি রহিম কারাগারে   ●  আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির প্রতিবাদে কক্সবাজার ছাত্রলীগের সমাবেশ   ●  স্বেচ্ছাসেবী কাজে বিশেষ অবদানের জন্য হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান    ●  চতুর্থবারের মতো শ্রেষ্ঠ সার্জেন্ট নির্বাচিত হলেন রোবায়েত   ●  সেন্টমার্টিনে ২ বিজিপি সদস্যসহ ৩৩ রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ২   ●  উখিয়ায় ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি; কাঁচা ঘরবাড়ি, গ্রামীণ সড়ক লন্ডভন্ড   ●  উখিয়ায় কৃষি বিভাগের প্রণোদনা পেলেন ১৮০০ কৃষক /কৃষাণী   ●  আরসার জোন ও কিলিংগ্রুপ কমান্ডার আটক ৩   ●  পটিয়া প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠিত

টেকনাফে গলায় ফাঁস লাগিয়ে যুবতীর আত্মহত্যা

images

টেকনাফে গলায় ফাঁস লাগিয়ে এক যুবতী আত্মহত্যা করেছে। ৯ মার্চ সোম বার দিবাগত রাতে সর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের হাবিরছড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের হাবিরছড়া এলাকার সিএনজি চালক নুর আলম ৭ মাস পূর্বে সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলী পাড়া বাহারছড়া এলাকার ইয়াছমিন আক্তার (২২) কে মোবাইল প্রেমের সূত্রধরে ২য় স্ত্রী হিসাবে বিয়ে করে। নুরুল আলমের ১ম স্ত্রী শাহেনা আক্তারের সাথে আত্মহত্যাকারী ২য় স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তারের সাথে প্রায় সময় ঝগড়া হত। নুরুল আলম স্থানীয় শালিশের মাধ্যমে ২ মেয়েসহ ১ম স্ত্রীকে অন্যত্র রেখে ২য় স্ত্রীকে নিয়ে সংসার চালিয়ে যায়। পার্শ্ববর্তী কয়েকজন জানায় ২য় স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার প্রায় সময় আত্মহত্যা করে সবাইকে জেলে পাঠাবে এ রকম হুমকি দিয়ে আসত। অবশেষে ৯ মার্চ সোম বার স্বামী বাড়ীতে না থাকার সুবাদে দিবাগত গভীর রাতে উঠানের আম গাছের সাথে ওড়না পেছিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।

ঘটনার খবর সোম বার ভোরে টেকনাফ মডেল থানার ওসি আতাউর রহমান খন্দকারকে জানানো হয়েছে।
এদিকে বিশেষ সূত্রে জানা যায় ৮ মাস পূর্বে সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলী পাড়া বাহারছড়া এলাকার ইয়াছমিন আক্তার (২২)এর সাথে মোবাইল মিস কলের সূত্র ধরে নুরুল আলমের সাথে প্রেমের সম্পর্ক হয়। একমাস মোবাইলে প্রেম চলার পর চান্দলী পাড়া বাহারছড়া এলাকায় ইয়াছমিন আক্তার এর সাথে দেখা করতে যায় নুরুল আলম। এ সুযোগে নুরুল আলমকে ইয়াছমিন আক্তার এর আত্মীয় স্বজন বাড়ীতে আটকে রাখে। পরে খবর পেয়ে ১ম স্ত্রী শাহেনা গিয়ে ইয়াছমিনকে নিজের স্বামীর ২য় স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করে হাবিরছড়া নিয়ে আসে।
অপরদিকে নুরুল আলমের বড় ভাই এখনো বিয়ে করেনি। মাত্র ২৫ বৎসর বয়সে নুরুল আলমের ২ স্ত্রী ২ কন্যা ও সব সময় পারিবারিক জট ঝামেলা ভাল চোখে দেখছেনা এলাকার লোক জন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।