৯ জুন, ২০২৩ | ২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ | ১৯ জিলকদ, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী প্রতিবাদ   ●  পৌরবাসির সেবা নিশ্চিত করে একটি স্মার্ট কক্সবাজার শহর উপহার দিতে চাই : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কক্সবাজার জেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা   ●  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ আন্তঃ ইউনিয়ন ফুটবল চ্যাম্পিয়ন ভারুয়াখালী   ●  কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার, জেলা কমিটি বাতিল   ●  রামু সংস্কৃতিকর্মী-ক্রীড়াবিদ পুলক বড়ুয়ার মায়ের পরলোক গমন   ●  আইএমআইএ পরিবর্তন করে রোহিঙ্গাদের মোবাইল বিক্রয়ের সিন্ডিকেটের প্রধান মোর্শেদসহ ৫ জন গ্রেপ্তার   ●  বরইতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলামের জানাজায় এমপি জাফর আলম, শোক প্রকাশ   ●  সাধারণ ভোটারদের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক নৌকা; এ বিশ্বাস রক্ষায় আমি প্রতিক্ষাবদ্ধ : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  কক্সবাজারে পৃথক দূর্ঘটনায় সড়কে প্রাণ গেল চারজনের

চট্টগ্রামে কোটি টাকার সোনা ছিনতাই

ছিনতাইচট্টগ্রামে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকার ২৭টি স্বর্ণবার ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত শনিবার রাতে বন্দরনগরীর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবেশপথের অদূরে ঘটে এই ঘটনা। এ ঘটনায় গতকাল মাসুদ নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পতেঙ্গা থানা পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর মাহমুদ জানান, থানায় এখনো লিখিতভাবে কেউই অভিযোগ করেনি। তবে স্থানীয়দের তথ্যমতে মাসুদ নামে একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনা সত্যি।
পুলিশ জানায়, গত শনিবার সন্ধ্যায় রিজেন্ট এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ওমান প্রবাসী হাটহাজারীর এক ব্যক্তি স্বর্ণবারগুলো নিয়ে আসেন। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে বাহক মাসুদের কাছে সেগুলো হস্তান্তর করেন তিনি। শনিবার রাত ৮টার দিকে মাসুদ স্বর্ণবারগুলো নিয়ে বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে নেভাল রোডে আসেন।
এরপর গোয়েন্দা বিভাগের অভিযান দল পরিচয় দিয়ে কয়েকজন লোক তাকে জোর করে একটি কালো রংয়ের মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। পরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের দিকে প্রায় আধা কিলোমিটার গিয়ে স্বর্ণবারগুলো কেড়ে নিয়ে তাকে মাইক্রোবাস থেকে নামিয়ে দেয়া হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মাসুদকে মাইক্রোবাসে তোলার সময় সেখানে কয়েকজন স্থানীয় লোক বিষয়টি দেখতে পান। তবে পুলিশ অপরাধীকে আটক করছে ভেবে এ সময় তারা নিশ্চুপ থাকেন। ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত মাইক্রোবাসের নম্বর চট্ট মেট্রো-১১-৬২৬৫। কিন্তু ঘটনার পর সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের বন্দর জোনের একটি দল বিমানবন্দর এলাকায় ছিনতাই করেছে বলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে খবর পৌঁছে। এতে তোলপাড় সৃষ্টি হয় সিএমপির কর্মকর্তাদের মধ্যে।
সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের উপ-কমিশনার (বন্দর) মো. মারুফ হাসান জানান, তারা এই বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন। ঘটনার সময় বিমানবন্দর এলাকায় পুলিশের কোনো অভিযান দল ছিল না।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।