১ জুন, ২০২৩ | ১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ | ১১ জিলকদ, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  বিদগ্ধজনদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য থেকে প্রতিপক্ষকে বিরত থাকার আহবান মেয়র প্রার্থী মাহাবুবের   ●  কক্সবাজার পৌরসভার উদ্যোগে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উদযাপন   ●  কক্সবাজারে ওয়ার্ল্ডফিশ এর সিনার্জিস্টিক পার্টনারশীপ কর্মশালা   ●  সাগরে ইঞ্জিল বিকল হয়ে ১৩ দিন ভাসতে থাকা ২১ জেলে জীবিত উদ্ধার   ●  চকরিয়া ও টেকনাফে শীঘ্রই চালু হচ্ছে কউকের জোনাল অফিস   ●  মরিচ্যায় ভয়ংকর অপহরণকারী সিন্ডিকেট শীর্ষক সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ   ●  পেশীশক্তির প্রদর্শন ও হুমকি দিয়ে নৌকা বিজয় ঠেকানোর চেষ্টা বোকামী : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  র‍্যাবের জালে ধরা পড়ল ৯ লাখ ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার   ●  ছেলের লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল বাবার   ●  হাফেজখানা ও এতিমখানার ৮৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

খালেদাকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

খালেদাকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

বড়পুকুরিয়া দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আগামী ১৩ এপ্রিল আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

ঢাকার বিশেষ জজ-২ আদালতের বিচারক হোসনে আরা বেগম সোমবার এ আদেশ দেন।

মামলাটির কার্যক্রম স্থগিতে হাইকোর্টের আদেশনামা দাখিলের দিন ধার্য ছিল সোমবার। খালেদা জিয়ার আইনজীবী এ্যাডভোকেট সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবা হাইহোর্টের আদেশনামা দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন করেন। অন্যদিকে দুদকের আইনজীবী মামলাটি সচলের আবেদন করেন।

আদালত উভয়পক্ষের শুনানী শেষে ১৩ এপ্রিল বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল আসামিকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।

১/১১ এর জরুরী অবস্থার সময়ে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা দায়ের করে।

শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর (বর্তমান দুর্নীতি দমন কমিশন) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. সামছুল আলম। মামলায় মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতি হয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়েছিল।

এতে চারদলীয় জোট সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া (মরহুম), অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান (মরহুম), শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তথ্যমন্ত্রী শামসুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার, সমাজ কল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদসহ ১৬ জনকে আসামি করা হয়েছিল।

পরে এ মামলা দায়েরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন খালেদা জিয়া।

২০০৮ সালের ১৬ অক্টোবর বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি মামলার কার্যক্রম তিন মাস স্থগিত করেন।

একই সঙ্গে মামলা দায়ের ও কার্যক্রম কেন অবৈধ ও বেআইনী ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়ে রুলও জারি করেন আদালত।

পরবর্তী সময়ে মামলার স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়। এ মামলায় স্থায়ী জামিনে রয়েছেন খালেদা জিয়া।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।