৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ | ২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ | ২৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  টেকনাফে পিস্তল ও গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার   ●  কক্সবাজারে ৮৫টি বৌদ্ধ বিহারে ১৬ লক্ষ টাকার চেক বিতরণ সম্পন্ন   ●  কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত   ●  আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা   ●  কক্সবাজারে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক   ●  হলফনামা বিশ্লেষণ: ৫ বছরে এমপি আশেকের সম্পদ বেড়েছে ২ কোটি টাকার কাছা-কাছি   ●  ২১ দিন বন্ধের পর মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এল পন্যবাহি চারটি ট্রলার   ●  মহেশখালীতে সাবেক ইউপি সদস্যেকে পিটিয়ে হত্যা   ●  ভ্রাতৃঘাতি দেশপ্রেমহীন রোহিঙ্গা আরসা-আরএসও প্রসঙ্গে; এডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর   ●  কক্সবাজারে রেল : শুরুতেই ইজিবাইক চালকদের দৌরাত্ম্য ২০ টাকা ভাড়া রাতা-রাতি ৫০ টাকা!

কক্সবাজার সিটি কলেজের উদ্যোগে মানববন্ধ কর্মসূচী পালন

4
১৪মার্চ শনিবার বেলা ১১টায় কক্সবাজার সিটি কলেজ সংলগ্ন প্রধান সড়কে কক্সবাজার সিটি কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ সেশনজট নিরসনসহ সার্বিক শিক্ষা উন্নয়নে দাবীতে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত দেশের সকল কলেজের মতো কক্সবাজার সিটি কলেজ কর্তৃপক্ষও এদিন বেলা ১১টা হতে ১১.৪৫টা পর্যন্ত এ মানববন্ধন কর্মসূচী পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করে। কর্মসূচীতে কলেজের অধ্যক্ষ ক্যথিংঅং, উপাধ্যক্ষ আবু মোঃ জাফর সাদেকসহ সকল অধ্যাপক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং কয়েক হাজার ছাত্র ছাত্রী স্বর্তস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন কর্মসূচী উপলক্ষ্যে অধ্যক্ষ ক্যথিংঅং এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপাধ্যক্ষ আবু মোঃ জাফর সাদেক, অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন, অধ্যাপিকা শাহানুর আক্তার, অধ্যাপিকা জেবুনেছা, অধ্যাপক নুরুল আবছার চৌধুরী, অধ্যাপক ইকবাল উদ্দিন, অধ্যাপক নুরুল হুদা প্রমূখ। বক্তাগণ বলেন দেশের চলমান অচলাবস্থা শিক্ষা কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে। সেশনজন নিরসন কল্পে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ক্রাশ প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের সুচনালগ্নে রাজনৈতিক কার্যক্রম নামে শিক্ষার্থীদেরকে জিম্মী করে দাবী আদায়ের কর্মসূচী কোন সুস্থ রাজনীতি ধারা হতে পারে না। অসহায় মানুষকে জিম্মী করে শুধু সন্ত্রাসীরাই দাবী আদায়ের অপচেষ্টা করে থাকে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের হাতিয়ার হিসেবে নিরীহ জনগণকে জিম্মী করার দৃষ্টান্ত বিশ্বের কোথাও নাই। হরতাল অবরোধের নামে নিরীহ মানুষকে পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করাকে কোনমতেই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন হিসেবে মেনে নেওয়া যায়না। এ ধরনের প্রাণঘাতি সহিংসতা এখনই বন্ধ করা প্রয়োজন। বক্তাগণ বলেন, শক্ষা কার্যক্রমকে ব্যাহত করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে রাজনৈতিক দাবী প্রতিষ্ঠা করার অর্থই হলো সমাজের অগ্রগতিকে ধ্বংস করে দেওয়া। তাঁরা বলেন এ মানববন্ধন কর্মসূচীর মাধ্যমে দেশের সকল রাজনৈতিক পক্ষকে আহ্বান জানানো, যাতে করে দাবী আদায়ের আন্দোলনের সময় শিক্ষা কার্যক্রমকে শঙ্কামুক্ত রাখা হয়। শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো ক্লাশ করতে ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয় এবং শিক্ষকেরাও পাঠদানের মনোনিবেশ করতে পারে। তাঁরা আরও বলেন দেশ এখন সমৃদ্দির পথে অনেকদূর এগিয়ে গেছে, অগ্রগতির ধারায় অধিকতর গতিশীল হবে যদি শিক্ষা কার্যক্রমকে নির্বিঘœ রাখার সম্ভব হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।