৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ | ২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ | ২৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত   ●  আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা   ●  কক্সবাজারে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক   ●  হলফনামা বিশ্লেষণ: ৫ বছরে এমপি আশেকের সম্পদ বেড়েছে ২ কোটি টাকার কাছা-কাছি   ●  ২১ দিন বন্ধের পর মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এল পন্যবাহি চারটি ট্রলার   ●  মহেশখালীতে সাবেক ইউপি সদস্যেকে পিটিয়ে হত্যা   ●  ভ্রাতৃঘাতি দেশপ্রেমহীন রোহিঙ্গা আরসা-আরএসও প্রসঙ্গে; এডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর   ●  কক্সবাজারে রেল : শুরুতেই ইজিবাইক চালকদের দৌরাত্ম্য ২০ টাকা ভাড়া রাতা-রাতি ৫০ টাকা!   ●  মাদক কারবারিদের হুমকির আতঙ্কে ইউপি সদস্য কামালের সংবাদ সম্মেলন   ●  সালাহউদ্দিন সিআইপি ও এমপি জাফরকে আদালতে তলব

কক্সবাজারে ৩০ লাখ চারা রোপণ করবে বন বিভাগ

কক্সবাজারে রোপণ করা হবে ৩০ লাখ চারা

জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ, স্থানীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান ও জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় কক্সবাজারে ৩০ লাখ চারা রোপণ করবে বন বিভাগ।

কক্সবাজার শহর থেকে সীমান্ত উপজেলা টেকনাফ পর্যন্ত এক হাজার ১৮৩ হেক্টর ন্যাড়া পাহাড়ে চারাগুলো রোপণ করা হবে। বর্তমানে চারাগুলোর উৎপাদন কাজ চলছে। রোপণ করা হবে মে মাসে।

কক্সবাজার (দক্ষিণ) বন বিভাগের কর্মকর্তা (ডিএফও) আব্দুল আওয়াল সরকার জানান, সদর উপজেলায় ৮৫ হেক্টর, রামু উপজেলায় ৩৬০ হেক্টর, উখিয়া উপজেলায় ৩৩৩ হেক্টর ও সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে ৩৯৫ হেক্টর ন্যাড়া পাহাড়ে চারাগুলো রোপণ করা হবে।

প্রতি হেক্টরে আড়াই হাজার চারা রোপণ করা হবে। বর্তমানে জেলার ২৫টি নার্সারিতে বিভিন্ন জাতের ৩০ লক্ষাধিক চারা উৎপাদন করা হচ্ছে। চারা উৎপাদন, রোপণ ও রক্ষণাবেক্ষণের অর্থ সরকার, বিসিসিআরএফ ও বিশ্বব্যাংক জোগান দেবে।

কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সহ-সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক বলেন, মিয়ানমারের চার লাখের বেশি রোহিঙ্গা উখিয়া ও টেকনাফের কয়েক হাজার একর সংরক্ষিত পাহাড় দখল করে একাধিক বস্তি তৈরি করেছে। জীবন-জীবিকার জন্য রোহিঙ্গারা বনের গাছ কেটে সাবাড় করছে। পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে ন্যাড়া পাহাড়গুলোয় সবুজ বনাঞ্চল সৃষ্টি জরুরি বলেও মুজিবুল হক মন্তব্য করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।