৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ | ২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ | ২৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  টেকনাফে পিস্তল ও গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার   ●  কক্সবাজারে ৮৫টি বৌদ্ধ বিহারে ১৬ লক্ষ টাকার চেক বিতরণ সম্পন্ন   ●  কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত   ●  আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা   ●  কক্সবাজারে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক   ●  হলফনামা বিশ্লেষণ: ৫ বছরে এমপি আশেকের সম্পদ বেড়েছে ২ কোটি টাকার কাছা-কাছি   ●  ২১ দিন বন্ধের পর মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এল পন্যবাহি চারটি ট্রলার   ●  মহেশখালীতে সাবেক ইউপি সদস্যেকে পিটিয়ে হত্যা   ●  ভ্রাতৃঘাতি দেশপ্রেমহীন রোহিঙ্গা আরসা-আরএসও প্রসঙ্গে; এডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর   ●  কক্সবাজারে রেল : শুরুতেই ইজিবাইক চালকদের দৌরাত্ম্য ২০ টাকা ভাড়া রাতা-রাতি ৫০ টাকা!

কক্সবাজারে ধর্ষণ মামলায় পলাতক আসামির যাবজ্জীবন

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

কক্সবাজারে শিশু ধর্ষণের মামলায় দিলীপ ঘূর্ণী (ধুপি) নামক পলাতক আসামির সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত। সেই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ
নারী শিশু মামলা নং ৮১/১৯ শুনানি শেষে বিচারক মো. মশিউর রহমান খান এ রায় প্রদান করেন।
আসামি দিলীপ ঘূর্ণী কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং (ধূপী পাড়া) এলাকার গৌরীর ছেলে।
মামলায় মোট ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যে দোষী প্রমাণ হওয়ায় এই রায় ঘোষণা দেন বিচারক। আসামি শুরু থেকে পলাতক। তার অনুপস্থিতিতে বিচার কার্য সম্পন্ন হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)। আসামি পলাতক থাকায় তার পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না বলে জানান সিনিয়র বেঞ্চ সহকারি মোহাম্মদ শামীম।
বাদির দায়েরকৃত এজাহারের বরাত দিয়ে তিনি জানান, ২০০৯ সালের ২২ এপ্রিল মেয়েকে ধর্ষণ অভিযোগে কুতুবদিয়া থানায় মামলা করেন দক্ষিণ সুর (জেলে পাড়া) বাসিন্দা ও স্বামী পরিত্যাক্তা কিরন জলদাস। মামলায়  মোট ৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষ্য-প্রমাণের পর দীর্ঘ ১৩ বছর তিন মাসের মাথায় ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।
মামলার রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)।
তিনি বলেন, সাক্ষীদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত। আদালত সঠিক বিচার করেছে। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।