২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৩ পৌষ, ১৪৩২ | ৭ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

কক্সবাজারে দুই উপজেলায় উন্নত কৃষি ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণ

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারের উখিয়া ও কুতুবদিয়া উপজেলায় উন্নত কৃষি ব্যবস্থাপনার উপর শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কারিগরি সহযোগিতা এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) আর্থিক সহায়তায় প্রশিক্ষণে দুই উপজেলার ৮০ জন শিক্ষক, ১২০০ শিক্ষার্থী, ২ হাজার ৪৩০ জন কৃষক অংশ নেয়।

আয়োজকরা বলছেন, উখিয়া এবং কুতুবদিয়া উপজেলার উপকারভোগী কৃষক-কিষাণিদের নিরাপদ উৎপাদন ও ফসল সংগ্রহোত্তর ক্ষয়ক্ষতি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গৃহীত হয়। এতে উখিয়ায় ৪৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৭ শিক্ষক, ৭০৫ শিক্ষার্থী এবং ১৩৫০ কৃষক-কিষাণি অংশগ্রহণ করে। এবং কুতুবদিয়ায় ৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩৩ শিক্ষক ও ৪৯৫ শিক্ষার্থী এবং ১০৮০ কৃষক-কিষাণি অংশ নেয়।

অন্যদিকে বাজার সংযোগ উচ্চ মূল্যের ফসল প্রশিক্ষণে উখিয়া উপজেলায় ৯২০ এবং কুতুবদিয়ায় ৬৮০ কৃষক-কিষাণিকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।

প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর মো. মিজানুর রহমান বলেন, কক্সবাজারে কৃষি খাতকে আরো উন্নত করতে সচেতন নাগরিক হিসেবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও মাঠ পর্যায়ে কাজ করা কৃষক-কিষাণিদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়েছে। এই প্রশিক্ষণ সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারলে কৃষিখাতে ব্যাপক উন্নয়ন আসবে।

কক্সবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডঃবিমল কুমার প্রামাণিক বলেন, প্রশিক্ষণে অর্জিত নিয়ম ব্যবহার করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বসতবাড়িতে শাক সবজি উৎপাদন করতে পারবে। কৃষকরা নিরাপদ ফসল, শাকসবজি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। এতে করে ভবিষ্যতে নিরাপদ শাকসবজি উৎপাদিত হলে স্থানীয়ভাবে চাহিদা পুরণ, পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং বিদেশে নানা ধরণের কৃষিপণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যাবে।
###

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।