২৭ জুলাই, ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২০ মহর্‌রম, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  কলেজছাত্র মুরাদ হত্যা মামলার আসামি রহিম কারাগারে   ●  আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির প্রতিবাদে কক্সবাজার ছাত্রলীগের সমাবেশ   ●  স্বেচ্ছাসেবী কাজে বিশেষ অবদানের জন্য হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান    ●  চতুর্থবারের মতো শ্রেষ্ঠ সার্জেন্ট নির্বাচিত হলেন রোবায়েত   ●  সেন্টমার্টিনে ২ বিজিপি সদস্যসহ ৩৩ রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ২   ●  উখিয়ায় ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি; কাঁচা ঘরবাড়ি, গ্রামীণ সড়ক লন্ডভন্ড   ●  উখিয়ায় কৃষি বিভাগের প্রণোদনা পেলেন ১৮০০ কৃষক /কৃষাণী   ●  আরসার জোন ও কিলিংগ্রুপ কমান্ডার আটক ৩   ●  পটিয়া প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠিত

উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগের যৌথ অভিযানে উখিয়ায় দুই স’মিল উচ্ছেদ

বিশেষ প্রতিবেদক:

উখিয়ায় রাজাপালং এম ইউ ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা ও রাজাপালং বালিকা দাখিল মাদ্রাসা এবং রাজাপালং সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের লাগোয়া ২টি অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ করে উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগ।
বুধবার (১৩ এপ্রিল) বিকালে উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) তাজ উদ্দিন এ অভিযান পরিচালনা করেন।

অভিযান পরিচালনার সময় উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া রেঞ্জ অফিসার গাজী শফিউল আলম, ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা ও থাইংখালি বিট কর্মকর্তা রাকিব হোসাইন রাজু সহ অন‍্যান‍্য স্টাফ ও পুলিশ সদস্য৷

উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, রাজাপালং মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকায় ২টি সমিল উচ্ছেদ করা হয়েছে৷

এদিকে অনুসন্ধানে জানা যায় অবৈধ স’মিল গুলো জাফর আলমের পুত্র মোঃ মিজান ওরফে শেখ মিজান, আলী আকবরের পুত্র কাশেম মিস্ত্রি, দিলু হোসেনের পুত্র মোঃ সৈয়দ, মোর্শেদ, শীর্ষ মাদক কারবারি কবির আহমদ, বাবুল, সুলতান ওরফে মিডা সুলতানের নেতৃত্বাধীন ১৪ জনের বিশাল একটি সিন্ডিকেট।

উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট তাজ উদ্দিন বলেন, রাজাপালং মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকায় অবৈধ সমিল বসিয়ে চোরাই কাঠ চিরাই করে আসছিল দীর্ঘদিন থেকে। যার প্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়ে ২টি সমিল উচ্ছেদ করা হয়েছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ সমিলের বিরুদ্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে তিনি জানান।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।