১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৪ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক

উপজেলা নির্বাচনে আসছে তরুণ প্রার্থীদের চমক

বিশেষ প্রতিবেদকঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই হবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচন চলাকালীন সময়ে বা তার পরপরই ঘোষণা করা হবে উপজেলা পরিষদের তফসিল। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের জন্য জেলার অধিকাংশ উপজেলায় ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে তরুন রাজনীতিবিদরা। তরুনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার খবরে উচ্ছসিত জেলা অধিকাংশ উপজেলার সর্বস্তরের জনগন। সাধারন ভোটারের আশা তরুন নেতৃত্ব আসলে এলাকার উন্নয়নের গতি অনেক বেড়ে যাবে।
কক্সবাজার জেলায় বিভিন্ন উপজেলায় আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তরুন ও গ্রহনযোগ্য প্রার্থীরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এদের মধ্যেই অনেকেই বর্তমানে বিভিন্ন ভাবে মাঠে কাজ শুরু করেছেন। এখনো পর্যন্ত কক্সবাজারে উপজেলা নির্বাচনে যেইসব তরুন প্রার্থীদের মাঠে দেখাযাচ্ছে তারা হলেন কক্সবাজার সদর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি একেএম মোজাম্মেল হকের কনিষ্ঠ পুত্র ও জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক কায়ছারুল হক জুয়েল, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন জিকু, জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ হোসেন তানিম, জামায়াত নেতা আমিনুল ইসলাম হাসান।
রামু উপজেলা পরিষদে তরুন বিএনপি নেতা মেরাজ আহম্মেদ মাহিন চৌধুরী, রামু উপজেলা যুবলীগ নেতা নিতিশ বড়ুয়া। উখিয়া উপজেলা থেকে উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক চৌধুরীর জ্যোষ্ঠ পুত্র আওয়ামীলীগ নেতা ইমরুল কায়েস চৌধুরী, উখিয়া-টেকনাফে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য শাহাজাহান চৌধুরীর পুত্র তারেক মাহমুদ চৌধুরী রাজিব, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলী আহম্মদ।
টেকনাফ থেকে সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর পুত্র মাহবুব মোরশেদ, টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম, বিএনপি নেতা জিয়াউর রহমান।
চকরিয়া থেকে জেলা পরিষদের সদস্য জাহিদুল ইসলাম লিটু, জামায়াত নেতা আবদুল্লাহ আল ফারুক।
পেকুয়া উপজেলা থেকে যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, পেকুয়া ছাত্রলীগের সভাপতি কফিল উদ্দিন।
মহেশখালী থেকে কালামারছড়ার সাবেক চেয়ারম্যান ওসমান গনীর প্রথম পুত্র এডঃ নোমান শরিফ, জেলা ছাত্রলীগ নেতা আসাদুল্লাহ সায়েম, যুবলীগের সভাপতি সাজেদুল করিম।
সাধারন ভোটাররা মনে করেন, তরুন এই প্রার্থীদের সকলেই বয়সে তরুন এবং এলাকায় তাদের রাজনৈতিক সুপরিচিতি রয়েছে। তরুন এই প্রার্থীদের সততা ও ব্যাক্তিত্ব নিয়েও সাধারন মানুষ খুবই সন্তুষ্ট। তরুন প্রার্থীদের অধিকাংশই ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান। তাই সাধারন মানুষের আস্থাও এই তরুনদের উপরে অনেক বেশি। উপজেলা নির্বাচনে এই তরুন প্রার্থীরা দলিয় মনোনয়ন পেলে তাদের জয়ের সহজ হবে বলে মনেকরেন সাধারন ভোটাররা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।