১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ২৯ মাঘ, ১৪৩১ | ১২ শাবান, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  বন কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকির ভিডিও ভাইরাল, নিরাপত্তা চেয়ে জিডি   ●  টেকনাফে ১০০০ জেলে পরিবারকে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন   ●  আল-নুর ইন্টান্যাশনাল মাদ্রাসা’র বই বিতরনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  টেকনাফে গহীন পাহাড়ে বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু!   ●  কক্সবাজার জেলা প্রশাসনে ‘হাসিনার ভূত’ .নৈশভোটের মাস্টারমাইন্ড ইয়ামিন বহাল তবিয়তে   ●  কক্সবাজার সদর হাসপাতালে যোগদান করলেন ডা. আরিফা মেহের রুমী   ●     ●  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ওয়াসিমের কবর জিয়ারত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক দল   ●  চকরিয়ায় দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ৩ জনকে আটক   ●  অনুপ্রবেশকালে বিজিবি হেফাজতে ৩৬ মিয়ানমার

ঈদগাঁওতে মৌসুমী রোগের প্রকোপ বাড়ছে

index
আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে ঈদগাঁওতে নানা মৌসুমী রোগের প্রকোপ বাড়ছে। দিনে গরম ভাব আর রাতে ঠান্ডা- আবহাওয়ার এমন বৈপরিত্যে বাড়ছে রোগাব্যাধির প্রকোপ।  নানা বয়সী মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট রোগে। এর সাথে রয়েছে পেটের পীড়া ডায়রিয়া আমাশয়। বিশেষ করে শিশুরা এ সব রোগে বেশী আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে হাসপাতাল, ক্লিনিক ও চিকিৎসকদের প্রাইভেট চেম্বারে প্রতিদিন রোগীর চাপ বাড়ছে অস্বাভাবিক ভাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় মাস খানেক ধরে আবহাওয়াগত কারনে বৃহত্তর ঈদগাঁও’র বিভিন্ন এলাকায় নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে নানান বয়েসী লোকজন। এসব রোগের মধ্যে সর্দি, কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া ও শ্বাস কষ্ট অন্যতম। অনেকের মতে, এই রোগে আক্রান্ত হলে দীর্ঘদিন ঔষধ সেবন করেও রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না সহজে। সর্দি, কাশি ও হাঁচি নিয়ে আনেক সময় বিব্রতবোধ ও হতে হয় অনেকের কাছে। এর সাথে রয়েছে পেটের পীড়া যেমন ডায়রিয়া ও আমাশয়। এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অসংখ্য রোগী চিকিৎসার জন্য ভীড় করছে ঈদগাঁও’র সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্র সহ বেসরকারী ক্লিনিক গুলোতে। আগত রোগীদের মধ্যে শিশুর সংখ্যাই বেশী। দিনে গরম রাতে ঠান্ডা জনিত কারনে মৌসুমী রোগের  সৃষ্টি বলে জানা গেছে। এছাড়া রাস্তা ঘাটের ধুলাবালির কারণেও এসব রোগের প্রকোপ দেখা দিতে পারে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। ককসবাজার সরকারী মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার কামরুল আজাদ জানান, দিনে গরম ভাব আর রাতে অতিরিক্ত ঠান্ডা জনিত কারনে প্রতি বছর এসব রোগের প্রকোপ দেখা দেয়। তবে এ সব তেমন সমস্যা নয়। প্রাথমিক চিকিৎসাতেই এ গুলো ছেড়ে যায়। আবার অনেকের ঔষধ নাখেলেও এ সব রোগ ছেড়ে যায়। তাছাড়া ধুলাবালি থেকে সতর্ক থাকলেও অনেক অনেক ক্ষেত্রে এসব রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আবার অনেক সময় সতর্ক না থাকলে একটি সাধারণ রোগই জটিল হয়ে উঠতে পারে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।